- আমাদের দেশে প্রসূতির স্তন্যদগ্ধ বৃদ্ধির জন্যে কলমি শাক এর ঝোল খেতে দেয়া হয়। এতে স্তন্যদগ্ধ বৃদ্ধি পায়।
- কলমি শাক হিষ্টিরিয়া রোগী ও মস্তিষ্ক বিকার গ্রস্থ ব্যক্তির জন্য বিশেষ উপকারী শাক।
- গ্রাম অঞ্চলে প্রায়শ বাড়িতে বসন্ত রোগ দেখা যায়। বসন্ত রোগীকে প্রথমেই কলমি শাক এর রস পান করালে বসন্তের গুটিগুলো শীঘ্রই বেরিয়ে পড়ে এবং এ রোগের বিষ কেটে যায়।
- ফোড়া পাকাতে কলমি শাক এর রস পান করলে দ্রুত পেকে যায়।
- আর্সেনিক ও আফিং দুটি বেশি পরিমানে খেয়ে শরীরের বিষক্রিয়ায় রোগী যদি বমি করতে শুরু করে তবে 35 থেকে 70 মিলিলিটার পরিমাণ কলমি শাক এর রস খাওয়ালে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। তখন রোগীর মৃত্যু আশঙ্কা থাকে না।
- অনেক মহিলার স্তনে ফুসকা রোগ দেখা যায়। কলমি শাকে এর পাতা ভালো ভাবে বেটে সেটা গরম করে স্তনে লাগাতে হয়। ফুসকা পেকে গেলে কলমি শাক এর রস দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে স্তনের ফুলা কমবে এবং শক্ত ভাবটা নরম হয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। তাছাড়া বসে যাওয়া দুধ তরল হয়ে বেরিয়ে আসবে।
- যাদের স্বপ্নদোষ ও বীর্য তরল তারা কলমি শাক এর রস 3 চামচ এবং অশ্বগন্ধার মুলের গুড়া দেড় গ্রাম গরুর এক কাপ দুধের মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বদ্ধ হবে।
কলমিশাক সম্পর্কে আরো বিশদ ভাবে জানতে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment