Friday, February 28, 2014

হরিতকি গুনাবলী

হরিতকি গাছ বাংলাশেরে প্রায় সর্বত্রই দেখতে পাওয়া যায়। এ গাছ সচরাচর 40/50 ফুট উচু হয়। এর পাতাগুলো গোলাকার ডিমের মত, তবে কিছুটা লম্বাটে। জোড়া জোড়া পাতা সামনা সামনি সাজানো থাকে। ফুল আকারে ছোট এবং সাদা। চৈত্র থেকে বৈশাখ মাসের মধ্যে ফুল ফুটতে শুরু করে। তারপর ফল ধরে। শরৎকালে পাতা খসে পড়ে। শীতকালে পত্রহীন হয়ে যায়। হরিতকি চেনার জন্য ক্লিক করুন।

হরিতকি র গুনাবলী : আমরা অনেকেই হরিতকী খাই। হরিতকি গুনাবলী অনেকেই জানি না। আজ আমি আপনাদের হরিতকির গুনাবলী সম্পর্কে কিছু আলোচনা করবো।

  1. গুড়ের সাথে হরিতকি খাওয়ালে অর্শ, অম্ল, অজীর্ণ ও কোষ্ঠবদ্ধে উপকার হয়।

  2. ঘি এবং গুড়ের সাথে হরিতকি সেবনের পিত্ত শুল আরোগ্য হয়।

  3. বাতরক্তে গুড়ের সাথে হরিতকি পান সকল রকমের বাত রোগের উপশম হয়।

  4. অর্শ রোগে এক সাপ্তাহ হরিতকি গুড়া সকালে খেলে অর্শ রোগ ভালো হয়।

  5.  গাওয়া ঘি গরম করে এবং হরিতকি চুর্ণ সেবন করে তারপর উক্ত গরম ঘি সেবনে   দেহের লাবন্য বৃদ্ধির পায়।

  6. কফজ্বরে হরিতকি, চিরতা, পলতা গুলঞ্চ ও বাসকপাতা সমানভাগে নিয়ে মোট আধা সের পানিতে সিদ্ধ করে আধা পোয়া থাকতে নামিয়ে  নিয়মিত পান  করলে দুই একদিনের মধ্যে কফজ্বার ফালো হয়ে যায়।

  7. হরিতকি, আমলকি, পলতা নিমছাল, বহেড়া, সোদাল ও দ্রাক্ষা সমানভাবে নিয়ে আধা সের পানিতে সেদ্ধ করে আধা পোয়া থাকতে নামিয়ে তাতে 10 মিলি গ্রাম চিনি মিশিয়ে সেবন করলে অনেক পুরোতন জ্বর ভালো হয়।

  8. দাতের চিকিৎসায় আমলকি খুবেই গুরুত্ব পূর্ণ। হরিতকি বহেড়া, আমলকি, পলতা নিমছাল সমান ভাবে নিয়ে পানিতে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে কুলুকুচি করলে সব রকমের দন্তরোগ সেরে যায়। দাতশূল হরিতকি, বহেড়া, আমলকি, মুথা ও কুড় এক সাথে মর্দন করে তারপর ঐ মিশ্রণ দিয়ে দাত ঘষলে দন্তশূল আরোগ্য হয়।

  9. হরিতকি দিয়ে মোরব্বা তৈরি করা যায়। মোরব্বা তৈরি নিয়মঃ কাচা হরিতকি গুলোকে ভালো করে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর লোহা শলাকা দিয়ে হরিতকি গুলোকে একে একে ভালো করে সিদ্ধ করতে হবে। পরপর পাচবার গরম পানিতে সিদ্ধ করে গরম পানি ফেলে দিতে হবে। ফলে হরিতকি কষ বেরিয়ে যাবে। তারপর চিনির রস িএ হরিতকি গুলো জ্বাল দিতে হবে। এর পর হরিতকি গুলোকে  কয়েকদিন চিনির রসে রেখে দিলে সুন্দর হরিতকি মোরব্বা তৈরি হবে।


এছাড়া হরিতকির আরো অনেক উপকারীতা বা গুনাবলী রয়েছে। এখানে মূলত বিশেষ কিছু কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য যে গুনাবলী গুলো প্রয়োজন তা আলোচনা করা হয়েছে।

Wednesday, February 26, 2014

কলমি শাক এর গুনাবলী

আমাদের দেশে প্রায় প্রতিটি গ্রামে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যায়। আমারা অনেকেই কলমি শাক পছন্দ করি আবার অনেকেই কলমি শাক অপছন্দ করি। আমরা অনেকেই কলমি শাক শুধু শাক হিসাবে খাই। অনেকেই জানি না কলমি শাক দিয়ে অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসা করা যায়। আজ আপনাদের কলমি শাকের কিছু উপকারীতা বা গুনাবলী সম্পর্কে আলোচনা করব।

  1. আমাদের দেশে প্রসূতির স্তন্যদগ্ধ বৃদ্ধির জন্যে কলমি শাক এর ঝোল খেতে দেয়া হয়। এতে স্তন্যদগ্ধ বৃদ্ধি পায়।

  2. কলমি শাক হিষ্টিরিয়া রোগী ও মস্তিষ্ক বিকার গ্রস্থ ব্যক্তির জন্য বিশেষ উপকারী শাক।

  3. গ্রাম অঞ্চলে প্রায়শ বাড়িতে বসন্ত রোগ দেখা যায়। বসন্ত রোগীকে প্রথমেই কলমি শাক এর রস পান করালে বসন্তের গুটিগুলো শীঘ্রই বেরিয়ে পড়ে এবং এ রোগের বিষ কেটে যায়।

  4. ফোড়া পাকাতে কলমি শাক এর রস পান করলে দ্রুত পেকে যায়।

  5. আর্সেনিক ও আফিং দুটি বেশি পরিমানে খেয়ে শরীরের বিষক্রিয়ায় রোগী যদি বমি করতে শুরু করে তবে 35 থেকে 70 মিলিলিটার পরিমাণ কলমি শাক এর রস খাওয়ালে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। তখন রোগীর মৃত্যু আশঙ্কা থাকে না।

  6. অনেক মহিলার স্তনে ফুসকা রোগ দেখা যায়। কলমি শাকে এর পাতা ভালো ভাবে বেটে সেটা গরম করে স্তনে লাগাতে হয়। ফুসকা পেকে গেলে কলমি শাক এর রস দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে স্তনের ফুলা কমবে এবং শক্ত ভাবটা নরম হয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। তাছাড়া বসে যাওয়া দুধ তরল হয়ে বেরিয়ে আসবে।

  7. যাদের স্বপ্নদোষ ও বীর্য তরল তারা কলমি শাক এর রস 3 চামচ এবং অশ্বগন্ধার মুলের গুড়া দেড় গ্রাম গরুর এক কাপ দুধের মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বদ্ধ হবে।


কলমিশাক সম্পর্কে আরো বিশদ ভাবে জানতে ক্লিক করুন।

Thursday, February 20, 2014

গোলমরিচ দিয়ে রোগের চিকিৎসা

আমরা গোলমরিচ প্রতিনিয়ত খাই। কিন্তু অনেকেই জানিনা গোলমরিচ এর উপকারীতা। আপনাদের আজ গোলমরিচ এর উপকারীতা সম্পর্কে কিছু তথ্য দিব আশা করি কাজে লাগবে।

গোলমরিচ এর উপকারীতা বা গুনাবলী :

  1. * গোলমরিচের গুড়ো ঘি বা চিনি ও মধুতে মিশিয়ে চাটলে সব রকম কাশি  কমে।

  2. আমাশায় গোলমরিচ পানিতে মিশিয়ে খেলে উপশম হয়।

  3.  যাদের ঘুম ধরে না তারা দইয়ের সঙ্গে গোলমরিচ ঘষে চোখে কাজলের মত দিলে ঘুম আসে।

  4. পেট ফাপা, একটানা পেটের অসুখ বা পুরোনো পেটের অসুখে এবং পাকাশয়ের দুর্বলতায় গোলমরিচ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

  5. দাতের ব্যাথা গোলমরিচ এর প্রলপ দিলে উপকার হয়।

  6. সর্দিতে শুকনো আদা উপকারী। কিন্ত গোলমরিচ সাধারণ সর্দিতে আরও বেশী উপকার দেয। যে সর্দিতে ভুগছেন তিনি যদি দুধের সঙ্গে গোলমরিচ ফুটিয়ে পান করেন তাহলে শারীরিক ব্যাধি কমবে।

  7. গোলমরিচ ও রসুন এক সঙ্গে পিষে খাওয়া প্রথম গ্রাসে যদি ঘি মিশিয়ে খাওয়া হয় তাহলে বাষুর উপশম হয়।

  8. পুরোন জ্বরে গোলমরিচ বিশেষ উপকারী।

  9. প্রতিদিন গোলমরিচ এর দুই থেকে তিনটি দানা  খেলে অনেক অসুখের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

  10. গোলমরিচ দিয়ে ফোটানো দুধ খেলে কাশি সারে।

  11. গোলমরিচ এর গুড়ো দই আর পুরোনো গুড় মিশিয়ে খাওয়ালে নাক থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়।

  12. গোলমরিচ ও গন্ধক (কবিরাজি দোকানে পাওয়া যায়) মিহি করে পিষে ঘি দিয়ে ভালো করে মেড়ে নিয়ে গায়ে লাগালে এবং তার পরে রোদে গিয়ে বসলে চুলকানি সেরে যায়।

  13. গোলমরিচ এর গুড়ো তুলসী পাতার রস ও মধু মিশিয়ে খেলে ম্যালেরিয়া সেরে যায়।

  14. যাদের হজম শক্তি কম তারা টাটকা পুদিনা পাতা গোলমরিচ সৈবন্ধব লবণ হিং, আঙুর জিরা এই সব এক সাথে মিশিয়ে পিষে লেবুর সর মিশিয়ে খেলে হজম শক্তি বাড়ে এবং খাওয়ার রুচি বৃদ্ধি পায়।

তবে মনে রাখতে হবে যে প্রতিদিন টাটকা গোলমরিচ পিষে ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যাবে। অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয়। গোলমরিচ ও মাত্রাধিক পরিমাণে খেলে শরীরের উপকার না করে ক্ষতিই করবে। কাজেই সঠিক পরিমাণ, অল্প পরিমাণ গোলমরিচ খেলেই সুফল পাওয়া যাবে।

গোলমরিচ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে  ক্লিক করুন।

Friday, February 14, 2014

ways to increase the memory of the human brain

We tried a lot of memories of the human brain. Very short period of time will tell you how to increase memory power of the brain.

Centella Juice 3 drops,10 grams of milk and a tea-spoon of honey mixed juice will eat for a few days.Over time in musty, sour and can not eat oil.

For ages susami reduce retention by shakir rose pak spoon with ghee and juice will eat for a few days. It is required to make the boys. A sahadebira 4 teaspoon of the juice of plants whole wheat juice or half a quarter of warm (10 ml) mixed with warm milk and plays with a little sugar or candy can reduce the dizziness and forgotten. When the human brain memory center suddenly stop working, playing every two nisinda lip proceeded deep memories come back to power.

 

স্তনের ঠুনকো রোগের চিকিৎসা

স্তনের ঠুনকো ও ফোড়ার পিঁয়াজের রস গরম করে লাগালে সুফল পাওয়া যায়। স্তনের ঠুনকো ঘন করে রক্ত চন্দনম ঘষা দিনে ও রাতে 3/4 বার লাগাতে হবে। এতে স্তনের ফোড়া ও সারে।

যতোদূর সম্ভব দুধ গেলে ফেলে এরন্ড পাতা আগুনে একটু গরম করে ঐ পাতা চাপা দিয়ে বেধে রাখলে ফোলা ও ব্যাথা দুই কমে যায়। আর 7/8 গ্রাম পাতা এক পোয়া পরিমাণ পানিতে সেদ্ধ কর তিন ছটাক হলে নামিয়ে ছেঁকে খেতে হবে।

স্তনের ঠুনকোতে কলমীশাক পিষে অল্প গরম করে স্তনে লাগান এবং ঐ শাকের রস দিয়ে ধুয়ে নিন, এতে বসা দুধ পাতলা হয়ে বের হতে সুবিধা হবে এবং জ্বালা- যন্ত্রনাও কমে যাবে।

Thursday, February 13, 2014

স্তনে দুধ বৃদ্ধি করার ওষুধ



মায়ের স্তনে দুধের তুলনা নেই। একটি শিশুর প্রথম খাবার মায়ের স্তনের দুধ। আর এই দুধ যদি শিশু সঠিক ভাবে না পায় তাহলে অনেক শিশু মারাত্মক পুষ্টির অভাবের শিকার হয়। আজ আপনাদের স্তনে দুধ বৃদ্দি করার কিছু টিপস্ দিব আশা করি তা কাজে লাগবে।

স্তনে দুধ বৃদ্ধি করার ঔষুধঃ কাঁচা সবুজ তেলাকচু ফলের রস একটু গরম করে ছেকে 1 চা চামচ রস 4/5 ফোঁটা মধু মিশিয়ে সকাল-বিকাল দু’বার সেবন করলে 4/5 দিনের মধ্যে স্তনে দুধ আসবে। 3/4 চা-চামচ কলমীশাকের রস একটু ঘিয়ে সাতঁলে সকার বিকাল দু’বার খাবেন। এতে অবশ্যই দুধ বাড়বে।

5 গ্রাম পরিমাণ এরন্ডের কচি পাতা, আধা পোয়া দুধ আর আধাসের পানি একসঙ্গে সেদ্ধ করে এক পোয়া হলে নামিয়ে ছেঁকে সেবন করলে স্তনে দুধ বৃদ্ধি পাবে। রোজ একটি করে রেড়ির পাতা গরুকে খাওয়ালে গরুরও দুধ বৃদ্ধি পায়।

সূতিকা রোগ এক বারেই শেষ

সূতিকা রোগ একটি মারাত্মক রোগ। সূতিকা রোগ এর অনেক চিকিৎসা রয়েছে। আমরা সকলেই হারবাল ওষুধের গুনাবলী সম্পর্কে জানি। আজ সূতিকা রোগের কিছু পরামর্শ দিব আশা করি কাজে লাগবে।

সূতিকা রোগের ওষুধঃ বড় শামুকের (গুগলী) মধ্যে কুসুমের ন্যায় হলুদ রং- এর একখন্ড পদার্থ থাকে। এটি এক টুকরা পাকা সবরী কলার মধ্যে ভরে বাসি বিছানায় অর্থাৎ শয্যা ত্যাগের পূর্বে শয্যায় থেকে অন্য লোক দ্বারা খাইয়ে দেবেন। যিনি খাওয়াবেন তিনি আর ঐ দিন রাতের মধ্যে রোগৗর সঙ্গে দেখা করবেন না বা রোগীকে ওষুধ খাওয়াবেন না। এ ওষুধ একদিন একবার মাত্র খাওয়ালে সূতিকাজনিত জ্বর, মাথা ঘোরা, পেটের অসুখ প্রভৃতি যাবতীয় উপসর্গ অবশ্যই দুর হবে।

ব্রণ সমস্যা সমাধান করুন গাছ দিয়ে



ব্রণ মুখের সৌন্দয্য নষ্ট করে। আমার অনেকেই ব্রণ থেকে মুক্তি লাভের জন্য অনেক টাকা খরচ করে বিদেশী ঔষুধ ব্যবহার করি। এতে অনেক সময় ভালো হয় আবার নাও হয়। আজ থেকে প্রায় 50 বছর পূর্বে বেশী ভাগ লোকই গাছের রস, গাছের শিকড় দিয়ে চিকিৎসা করত। তখনকার দিনে এত বেশী রাসায়নিক ঔষুধ ছিল না। তখন এই হারবাল চিকিৎসা দিয়ে বেশী ভাগ মানুষ সুস্থ্য হয়েছে।

ব্রণ বিনষ্ট করার জন্য অর্জুন গাছে ছালের মিহি গুঁড়া করে মধু মিলাইয়া মুখ মন্ডলের ব্রণে কয়েকদিন মাত্র ব্যবহার করিলেই ম্যাজিকের মত সমস্ত ব্রণ মিশিয়া যায়। এতে মুখের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। এতে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না। এতে খরচ ও কম।

ব্রণ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

Wednesday, February 12, 2014

আপেলের উপকারীতা



আমরা প্রায় নিয়মিত আপেল খাই। কিন্তু অনেকেই আপেলের উপকারীতা সম্পর্কে জানি না এবং  জানি না আপেলে কি কি গুনাবিল আছে। নিচে আপেলের উপকারীতা সম্পর্কে আলোচনা করা হল-----------

* আপেলে carbohydrate, sugar, folic acid, potassium, calcium, B vitamins, iron, magnesium, ও zinc আছে। যা শরীরে জন্য
খুবই উপকারী।
* আপেলে পেকটিন নামের ফাইবার আছে যা সহজে তরলে মিশে যায়|ফাইবার অন্ত্র নালিতে cholesterol জমতে দেয় না,
এবং শরীর থেকে cholesterol খরচ কমিয়ে আনে| এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে|
* এটি ব্লাড প্রেসার ও রক্তের glucose/ sugar নিয়ন্ত্রণ করে | coronary artery disease ও diabetes এর রোগীরা তাই এটি খেলে উপকার পান |
এটি হজমের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরীতে সাহায্য করে | তাই হজম শক্তি বৃধ্ধ্বি করে ও ঠিক রাখে।
* আপেলের খোসায় polyphenols নামক antioxidant আছে, যা কোষকে ধ্বংশ হয়ে দেয় না|
* আপেলে phenols আছে, যা LDL Cholesterol কমায় ও ভালো cholesterol HDL বাড়ায়|
* আপেলে পর্যাপ্ত boron আছে, যা হাড়কে শক্ত রাখতে সাহায্য করে ও ব্রেইনের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে
* আপেলে আছে flavonoid, যা antioxidant, এটি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে, হার্টের অসুখ ও ক্যান্সার হতে রক্ষা করে
* আপেলে Quercetin আছে, যা একটি flavonoid, এটি বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে শরীরকে রক্ষা করে|
এই পুষ্টি উপাদানটি free radical ধ্বংশ হতে রক্ষা করে| তাছাড়া এটি DNA ধ্বংশ হতেও রক্ষা করে|
Free radical ধ্বংশ হতে রক্ষা করার জন্য, বার্ধক্য জনিত রোগ, যেমন: Alzheimer’s হতেও এটি রক্ষা করে |
* আপেলে প্রচুর Phytonutrients, যেমন: ভিটামিন A, E ও beta carotene আছে| এগুলো ও free radical ধ্বংশ হতে,
ব্রেইনের অসুখ হতে বাধা দেয়, ফুসফুস ভালো রাখে ও শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়া ভালো রাখে | ফলে শরীর অনেক রোগ
থেকে মুক্তি পায় , যেমন: হার্টের অসুখ , Diabetes ও Asthma , Parkinsonism , Alzheimer’s.
* অন্যান্য ফলের মত আপেলের চিনি রক্তের চিনির মাত্র বাড়িয়ে দেয় না| ফলে diabetes এর রোগীরা নিশ্চিন্তে
পরিমানমত আপেল খেতে পারেন |
* আপেল প্রথমত: খেতে খুবই সুস্বাদু, সহজে ক্ষুধা নিবারণ করতে এই ফলের জুড়ি নেই| আপেলে পর্য াপ্ত ক্যালরী আছে।
* এতে প্রচুর ফাইবার আছে, যা হজমের জন্য ভালো| তাই bowel পরিষ্কার রেখে, কোলন ক্যান্সার হতে দেয় না।
* আপেলে কোনো লবন নেই, তাই আপেল থেকে অতিরিক্ত লবন খাবার কোনো সম্ভাবনা নেই|
* আপেলে সামান্য ভিটামিন সিও আছে| তাই আপেল রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে |
ভিটামিন সি তাড়াতাড়ি রোগ সারাতে সক্ষম|
* আপেল লিভার ও gall bladder পরিষ্কার রাখে, এর পাথর (gallstones) দূর করে বা ধ্বংশ করে
* আপেলের প্রচুর পানি আছে, তাই এটি পানিশুন্যতা দূর করে, তৃষ্ণা মেটায় ও শরীর ঠান্ডা করে|
* আপেল Gastric এর সমস্যা কমায়। আপেলের রস দাঁতের জন্য ভালো| কারণ ব্যাকটেরিয়া এর কারণে দাঁতের ক্ষয় হয়,
আপেলের রস ৮০% পর্যন্ত দাঁতের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংশ করতে পারে|
* জ্বর হলে তা কমাতে সাহায্য করে, তাই জ্বর এর রোগীরা আপেল খেলে ভালো বোধ করেন|
* আপেলের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে তা কফ দুর করে|
* আপেল ডায়রিয়া হলে তা সারাতে সাহায্য করে|
* আপেল মাসেল টোন করতে সাহায্য করে ও ওজন কমায়

অটোরান ভাইরাস দুর করুন পেনড্রাইভের থেকে



পিসিতে যে কোন প্রকার ইউএসবি পেনড্রাইভের অটোরান বদ্ধ করতে পারবেন। এই সফওয়্যার টি ইনষ্টল করার পর আপনাকে
Disables AutoRun on removable drives অপশনে ক্লিক করে apply তে ক্লিক করলে অটোরান বদ্ধ হয়ে যাবে। এ থেকে আপনি অটোরান ভাইরাস থেকেমুক্তি পাবেন। এ সফটওয্যারটি দিয়ে Disables AutoRun on drives of unknown type , Disables AutoRun on removable drives, Disables AutoRun on fixed drives , Disables AutoRun on network drives, Disables AutoRun on CD-ROM drives, Disables AutoRun on RAM disks, Disables AutoRun on all kinds of drives করতে পারবেন। দেরী না করে মাত্র 524 কেবির সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।

র‌্যাম ক্লিনার দিয়ে পিসির স্পিরিট বাড়ান



পিসির স্পিরিট বাড়ান ছোট একটি সফওয়্যার দিয়ে।  আমরা অনেক সময় ভারি সফওয্যার ইন্সটল দিয়ে কাজ করলে বা গেম খেললে পিসি স্লো হয়ে যায়। এই সফওয়্যার <দিয়ে আপনি আপনার পিসির স্পিরিট বহুগুন বাড়িয়ে নিতে পারে খুব সহজেই।নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন মজার এই সফওয়্যারটি আর উপভোগ করুন পিসির স্পিরিট।

ডাউনলোড করুন এখান থেকে

এক ক্লিকেই temp, %temp%, recent, prefetch ক্লিয়ার করুন



আমরা কম্পিউটারের temp, %temp%, recent, prefetch রান কম্পান্ডে গিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে কমান্ড টাইপ করে temp, %temp%, recent, prefetch ক্লিন করি। এতে অনেক সময় লাগে। এ সমস্যা সমাধান করতে পারি মাত্র 24 কেবির একটি সফওয়্যার দিয়ে। এই সফওয়্যার টি অনেক সময় বাঁচিয়ে দিবে এবং temp, %temp%, recent, prefetch ক্লিন করে দিবে নিমিষেই। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন উক্ত সফওয়্যারটি।

ডাউন লোড  করুন এখান থেকে।