আমারা অনেকেই হাতিশুড়া গাছের গুনাবলী জানি না। অনেকেই চিনিনা এই গাছ কে। আপনাদের কে হাতিশুড়া দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার কথা জানাবো।
হাতিশুড়া গাছের পরিচয় : বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গ্রাম অঞ্চলে হাতিশুড়া গাছ দেখা যায়। হাতিশুড়া বর্ষজীবি উদ্ভদ। লম্বায় এক থেকে দুই ফু পর্যন্ত বাড়ে। কান্ড ফাপা ও বেশ নরম। গাছের প্রায় সব শাখা খাড়া হয়ে থাকে। সাদা ছোট লোমে গাছ ঢাকা থাকে। পাতা দেখতে ডিম্বাকৃতি, আগা দিকটা ছোট। নিচের দিকে কোন লোম থাকে না। বৃন্তদেশ গোলাকার অথবা হৃদপিন্ডাকৃতি। পুষ্পদন্ড অনেকটা হাতির শুড়ের মত, সামনের দিকটা বাকানো। বাংলাদেশের সর্বত্রই পাওয়া যায় এই হাতিশুড়া।
বিভিন্ন চিকিৎসায় হাতিশুড়া : নিচে হাতিশুড়া গাছের উপকারীতা আলোচনা করা হল।
মাড়ির ঘায়ে: হাতিশুড়া গাছের পাতার রস সকালে এবং রাতে শোয়ার সময় প্রযোগ করলে তাড়াতাড়ি ক্ষত আরোগ্য লাভ করে।
চোখ ওঠায় : হাতিশুড়া গাছের পাতা ও কচি ডালের রস চোখে দিনে তিনবার করে প্রয়োগ করলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। হাতিশুড়া চোখ ওঠার মহামুল্যবান ওষুধ।
বিছা ও বোলতা কামড়ালে : পাচ গ্রাম পাতার রস ও সমপরিমাণ রেড়ির তেল মিশিয়ে বিছা অথবা বোলতা কামড়ানোর স্থানে লাগালে যন্ত্রনায় আরাম হয়।
পাগলা কুকুরে কামড়ালে : পাগলা কুকুরে কামড়ালে হাতিশুড়া গাছের পাতার রস দশ গ্রাম পরিমাণ খাওয়ালে কুকুরের বিষ বিনষ্ট হয়।
ক্ষত ও ফোড়ায় : পোকা-মাকড়ের কামড়ে ক্ষতের সৃষ্টি হলে অথবা ফোড়া ফেটে যাবার পর ঘা শুকিয়ে যাবার জন্য হাতিশুড়া গাছের পাতার কচি ডালের রস প্রয়োগ করলে ঘা খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।
গর্মী ঘায়ে : হাতিশুড়া গাছের পাতা বেটে ঘায়ে দিলে ঘা শীঘ্র শুকিয়ে যায়।
সন্নিপাত জ্বরে : একটি হতিশুড়া গাছে বেটে তার রস দশ গ্রাম পরিমাণ খেলে সন্নিপাত জ্বর নিরাময় হয়।
ব্রণে : বয়সে ব্রণ প্রায় অধিকাংশ যুবক যুবতির মুখে দেখা য়ায়। ভালো হয়ে গেলেও গালে কাল কাল দাগ পড়ে যায়। মুখের শ্রী বিনষ্ট হয়। হাতিশুড়া পাতা ও তার কচি ডাল বেটে দুপুরে গোসল করতে যাবার এক ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
হাতিশুড়া গাছের পরিচয় : বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গ্রাম অঞ্চলে হাতিশুড়া গাছ দেখা যায়। হাতিশুড়া বর্ষজীবি উদ্ভদ। লম্বায় এক থেকে দুই ফু পর্যন্ত বাড়ে। কান্ড ফাপা ও বেশ নরম। গাছের প্রায় সব শাখা খাড়া হয়ে থাকে। সাদা ছোট লোমে গাছ ঢাকা থাকে। পাতা দেখতে ডিম্বাকৃতি, আগা দিকটা ছোট। নিচের দিকে কোন লোম থাকে না। বৃন্তদেশ গোলাকার অথবা হৃদপিন্ডাকৃতি। পুষ্পদন্ড অনেকটা হাতির শুড়ের মত, সামনের দিকটা বাকানো। বাংলাদেশের সর্বত্রই পাওয়া যায় এই হাতিশুড়া।
বিভিন্ন চিকিৎসায় হাতিশুড়া : নিচে হাতিশুড়া গাছের উপকারীতা আলোচনা করা হল।
মাড়ির ঘায়ে: হাতিশুড়া গাছের পাতার রস সকালে এবং রাতে শোয়ার সময় প্রযোগ করলে তাড়াতাড়ি ক্ষত আরোগ্য লাভ করে।
চোখ ওঠায় : হাতিশুড়া গাছের পাতা ও কচি ডালের রস চোখে দিনে তিনবার করে প্রয়োগ করলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। হাতিশুড়া চোখ ওঠার মহামুল্যবান ওষুধ।
বিছা ও বোলতা কামড়ালে : পাচ গ্রাম পাতার রস ও সমপরিমাণ রেড়ির তেল মিশিয়ে বিছা অথবা বোলতা কামড়ানোর স্থানে লাগালে যন্ত্রনায় আরাম হয়।
পাগলা কুকুরে কামড়ালে : পাগলা কুকুরে কামড়ালে হাতিশুড়া গাছের পাতার রস দশ গ্রাম পরিমাণ খাওয়ালে কুকুরের বিষ বিনষ্ট হয়।
ক্ষত ও ফোড়ায় : পোকা-মাকড়ের কামড়ে ক্ষতের সৃষ্টি হলে অথবা ফোড়া ফেটে যাবার পর ঘা শুকিয়ে যাবার জন্য হাতিশুড়া গাছের পাতার কচি ডালের রস প্রয়োগ করলে ঘা খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।
গর্মী ঘায়ে : হাতিশুড়া গাছের পাতা বেটে ঘায়ে দিলে ঘা শীঘ্র শুকিয়ে যায়।
সন্নিপাত জ্বরে : একটি হতিশুড়া গাছে বেটে তার রস দশ গ্রাম পরিমাণ খেলে সন্নিপাত জ্বর নিরাময় হয়।
ব্রণে : বয়সে ব্রণ প্রায় অধিকাংশ যুবক যুবতির মুখে দেখা য়ায়। ভালো হয়ে গেলেও গালে কাল কাল দাগ পড়ে যায়। মুখের শ্রী বিনষ্ট হয়। হাতিশুড়া পাতা ও তার কচি ডাল বেটে দুপুরে গোসল করতে যাবার এক ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
Free Baccarat online: a beginners guide
ReplyDeleteHere is an alphabetical list of Baccarat online. The only online casino in the worrione world where there are 메리트 카지노 주소 any rules of the game with baccarat kadangpintar tables