কোন খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ বা কোন জিনিসের সংস্পর্শে শরীরে যে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া উৎপন্ন হয় তারই নাম এলার্জি। মানুষের শরীরে একটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ই-মিউন সিস্টেম আছে। কোন কারণে এই ই-মিউন সিস্টেমে গণ্ডগোল দেখা দিলে এলার্জির বহির্প্রকাশ ঘটে। ঘরের ধুলাবালি, ফুলের ঘ্রান, গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, গরুর দুধ, বেগুন ইত্যাদি সাধারন ব্যাপারে গা চুলকানি শুরু হলে অথবা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠলে ধরে নিতে হবে আপনার এলার্জি আছে।
বন্ধুরা এলার্জির যন্ত্রণা যে কতোটা তীব্র তা শুধুমাত্র ভুক্তোভুগীরাই জানেন। যন্ত্রণাদায়ক এই এলার্জির কারণে খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় অনেক প্রিয় খাবারও। বন্ধুরা আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এই এলার্জিকে চিরতরে বিদায় করতে পারি।
বন্ধুরা আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে এলার্জি কে চিরতরে বিদায় করবেন।
কয়েক ভাবে এলার্জির চিকিৎসা করা যায়
চিকিৎিসা – 1
কিছু খাওয়ার পর দেহে চাকা চাকা হয়ে ফুলে ওঠে, লাল হয়, এক্ষেত্রে নিমপাতা, হলুদ ও আমলকীর মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী
নিমপাতার গুড়ো এক ভাগ, কাচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে সেটা দুইভাগ, গুকনো আমলকী তিনভাগ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে । এই মিশ্রণ থেকে একগ্রাম মাত্রায় নিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে এলার্জি দুর হবে।
চিকিৎসা-2
খুব ছোট বয়সে এলার্জি হতে দেখা যায় না। যে বয়স থেকে শুক্রবহ স্রোত শরীরে সক্রিয় হতে থাকে তখন থেকেই এই রোগ প্রকাশ পেতে থাকে।
এক্ষেত্রে উচ্ছে করোল্লা রস করে দুবেলা দু-চামচ করে খেতে হবে। তাহলে আর এলার্জির ভয় থাকবে না।
চিকিৎসা -3
এক ধরনের এলার্জি হয় তাতে সারা শরীরে মশা কামড়ানোর মত ফুলে ওঠে এবং চুলকাতে থাকে। এই ক্ষেত্রে পঞ্চাশ মিলিগ্রাম তামাক পাতা গুড়ো করে তিন ঘন্টা অন্তর পানি সহ দুবার বা তিনবার খেলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-4
বেলপাতার রস গোল মরিচ চুর্ণ সহ খেলে এলার্জি নিবারিত হয়। তাতে অর্শ ও কামলা রোগেরও উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-5
আমলকী চুর্ণ ষাটগ্রাম লৌহ চুর্ণ ত্রিশ গ্রাম যষ্ঠিমধু চুর্ণ ষোল গ্রাম একত্রে মিশিয়ে আমলকীর রসের সাথে সাতদিন ঢাকনা দিয়ে রোদের তাপে শুকিয়ে নিতে হবে। এই রস ঘি ও মধু সহ খাবারে আগে খেতে হবে। এতে এলার্জি ভাল হবে এবং ভবিষ্যৎও এলার্জি হবে না।
চিকিৎসা-6
জামীর লেবুর রস সকাল দুপুর ও সন্ধ্যাবেলা পান করলে অম্লরোগ ও পিত্ত ঘটিত রোগ প্রশমিত হয়।
চিকিৎসা-7
কুলেখাড়া, কুমুল, সজিনাছাল, ও উইমাটি গোমুত্রে পেষণ করে তারপর আগুন সামান্য গরম করে শরীরের মালিশ করতে হবে । এতে শরীরের চাকা চাকা ফেলা ও চুলকানি নিবারিত হবে।
বন্ধুরা এলার্জির যন্ত্রণা যে কতোটা তীব্র তা শুধুমাত্র ভুক্তোভুগীরাই জানেন। যন্ত্রণাদায়ক এই এলার্জির কারণে খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় অনেক প্রিয় খাবারও। বন্ধুরা আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এই এলার্জিকে চিরতরে বিদায় করতে পারি।
বন্ধুরা আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে এলার্জি কে চিরতরে বিদায় করবেন।
কয়েক ভাবে এলার্জির চিকিৎসা করা যায়
চিকিৎিসা – 1
কিছু খাওয়ার পর দেহে চাকা চাকা হয়ে ফুলে ওঠে, লাল হয়, এক্ষেত্রে নিমপাতা, হলুদ ও আমলকীর মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী
নিমপাতার গুড়ো এক ভাগ, কাচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে সেটা দুইভাগ, গুকনো আমলকী তিনভাগ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে । এই মিশ্রণ থেকে একগ্রাম মাত্রায় নিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে এলার্জি দুর হবে।
চিকিৎসা-2
খুব ছোট বয়সে এলার্জি হতে দেখা যায় না। যে বয়স থেকে শুক্রবহ স্রোত শরীরে সক্রিয় হতে থাকে তখন থেকেই এই রোগ প্রকাশ পেতে থাকে।
এক্ষেত্রে উচ্ছে করোল্লা রস করে দুবেলা দু-চামচ করে খেতে হবে। তাহলে আর এলার্জির ভয় থাকবে না।
চিকিৎসা -3
এক ধরনের এলার্জি হয় তাতে সারা শরীরে মশা কামড়ানোর মত ফুলে ওঠে এবং চুলকাতে থাকে। এই ক্ষেত্রে পঞ্চাশ মিলিগ্রাম তামাক পাতা গুড়ো করে তিন ঘন্টা অন্তর পানি সহ দুবার বা তিনবার খেলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-4
বেলপাতার রস গোল মরিচ চুর্ণ সহ খেলে এলার্জি নিবারিত হয়। তাতে অর্শ ও কামলা রোগেরও উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-5
আমলকী চুর্ণ ষাটগ্রাম লৌহ চুর্ণ ত্রিশ গ্রাম যষ্ঠিমধু চুর্ণ ষোল গ্রাম একত্রে মিশিয়ে আমলকীর রসের সাথে সাতদিন ঢাকনা দিয়ে রোদের তাপে শুকিয়ে নিতে হবে। এই রস ঘি ও মধু সহ খাবারে আগে খেতে হবে। এতে এলার্জি ভাল হবে এবং ভবিষ্যৎও এলার্জি হবে না।
চিকিৎসা-6
জামীর লেবুর রস সকাল দুপুর ও সন্ধ্যাবেলা পান করলে অম্লরোগ ও পিত্ত ঘটিত রোগ প্রশমিত হয়।
চিকিৎসা-7
কুলেখাড়া, কুমুল, সজিনাছাল, ও উইমাটি গোমুত্রে পেষণ করে তারপর আগুন সামান্য গরম করে শরীরের মালিশ করতে হবে । এতে শরীরের চাকা চাকা ফেলা ও চুলকানি নিবারিত হবে।
No comments:
Post a Comment