Live Tips
Useful tips for everyone at every moment
Saturday, March 30, 2019
Wednesday, March 6, 2019
Friday, February 22, 2019
একশিরা বা হাইড্রোসিল রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি
আহার -বিহারে অনিয়ম, বায়ুবর্ধক আহার মলমূত্রের বেগ ধারণ ভার
বহন ইত্যাদি কারণে বায়ু কুপিত কুঁচকি বা কুঁচার সন্ধিতে যায়। পরে সেখান থেকে অন্তুকোষে
গিয়ে ধমনীকে পীড়িত করে। কখনো বায়ু একটি ধমনীকে কখনো বা দুটি ধমনীকেই পীড়িত করে। একেই
বলে একশরা রোগ।
একশিরা রোগে লক্ষ্য রাখতে হয় যাতে ঘন ঘন জ্বর না আসে। তাছাড়া
প্রতিদিন কোষ্ঠ পরিষ্কার হওয়া আবশ্যক। জল বা জালীয় দ্রব্য বেশি খাওয়া চলবে না। যত কম
খাওয়া যায় ততই ভাল।
একশিরা ও কুরন্তু রোগে কোষ ঝুলে থাকা উচিত নয়। তাই জাঙ্গিয়া
সবসময়েই পরে থাকা কতর্ব্য।
চিকিৎসা-1
যব ও শ্বেত সরষে, সজনে ছালও শ্বেত সরষে বেটে প্রলেপ দিলে
কোষের বৃদ্ধি রোধ হয়।
চিকিৎসা-2
ত্রিফলার ক্কাথে গোমূত্র মিশিয়ে প্রতিদিন পান করলে কোষের
বৃদ্ধি কমতে থাকে।
চিকিৎসা-3
ধুতুরার পাতা ও ঢেঁড়ীফল আমানিতে পেষণ করে সেটা অল্প আঁচে
উত্তপ্ত করে প্রলেপ দিলে একশিরা ও কুরন্তু রোগ বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-4
শ্বেত আকন্দের মূল কাঁজির সঙ্গে বেটে কোষে প্রলেপ লাগালে
কোষবৃদ্ধি রোধ হয়।
আধসেদ্ধ ভাত কন্ধ হাঁড়িতে জালসহ তিনদিন ঢেকে রেখে চতুর্থ
দিন সকালে জলটা ছেঁকে নিতে হবে। ওই জলটাই কাঁজি বা আমানি।
চিকিৎসা-5
বরাহ ক্রান্তা ও শকুনির বিষ্ঠা একসঙ্গে বেটে কোষে প্রলেপ দিয়ে রোগববৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
চিকিৎসা-6
সৈন্ধাব লবণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে একটি তামার পাত্রে করা রোদের
তাপে রেখে গরম করতে হবে। এরপর সৈন্ধব লবণ মিশ্রণটি তেজপাতায় ঘষ যে মল পাওয়া যাবে সেই
মল কয়েকদিন অন্তর একবার করে কোষে মালিশ করলে
একশিরা ও কুরন্তু রোগ অবশ্যই বিনষ্ট হবে।
চিকিৎসা-7
চালতার বীজ আদা একত্রে বেটে তারদ্বারা কয়েকদিন নিয়মের কোষে প্রলেপ লাগাতে হবে। তাতে একশিরা ও কুরন্তুরোগ
আরোগ্য হয়।
চিকিৎসা-8
ব্যাঙের রক্ত ও মাংস তিল তেল পাক করে তার দ্বারা কয়েক দিন
নিয়মিত কোষে প্রলেপ দিলে অথবা ঘি সহ নীলোৎপল বেটে প্রলেপ দিয়ে কুরভ রোগ বিনষ্ট হয়।
চিকিৎসা-9
কুনোব্যাঙ অর্থাৎ যে ব্যাঙ ঘরে বাস করে তার রক্ত নিয়ে কোষে
প্রলেপ দিলে অথবা কালোজিরা শুঁঠ, পিপুল ও গোলমরিচ একসঙ্গে বেটে তার সঙ্গে করঞ্জ রস
মিশিয়ে সেটা দিয়ে কোষে প্রলেপ দিয়ে একশিরা
ও কুরন্তু রোগ বিনষ্ট হয়।
চিকিৎসা-10
যষ্ঠিমধু, পদ্মকাষ্ঠ, রক্তচন্দন,বেণার মূল ও নীলোৎপল সমপরিমাণে
নিয়ে একত্রে দুধসহ বেটে প্রতিদিন দুবার করে
কোষে প্রলেপ লাগাতে হবে। তাতে কুরন্তের দাহ, শোথ ও বেদনা নষ্ট হবে।
Saturday, November 10, 2018
এলার্জির সহজ চিকিৎসা | এলার্জি থেকে সহজেই মুক্তি
কোন খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ বা কোন জিনিসের সংস্পর্শে শরীরে যে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া উৎপন্ন হয় তারই নাম এলার্জি। মানুষের শরীরে একটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ই-মিউন সিস্টেম আছে। কোন কারণে এই ই-মিউন সিস্টেমে গণ্ডগোল দেখা দিলে এলার্জির বহির্প্রকাশ ঘটে। ঘরের ধুলাবালি, ফুলের ঘ্রান, গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, গরুর দুধ, বেগুন ইত্যাদি সাধারন ব্যাপারে গা চুলকানি শুরু হলে অথবা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠলে ধরে নিতে হবে আপনার এলার্জি আছে।
বন্ধুরা এলার্জির যন্ত্রণা যে কতোটা তীব্র তা শুধুমাত্র ভুক্তোভুগীরাই জানেন। যন্ত্রণাদায়ক এই এলার্জির কারণে খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় অনেক প্রিয় খাবারও। বন্ধুরা আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এই এলার্জিকে চিরতরে বিদায় করতে পারি।
বন্ধুরা আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে এলার্জি কে চিরতরে বিদায় করবেন।
কয়েক ভাবে এলার্জির চিকিৎসা করা যায়
চিকিৎিসা – 1
কিছু খাওয়ার পর দেহে চাকা চাকা হয়ে ফুলে ওঠে, লাল হয়, এক্ষেত্রে নিমপাতা, হলুদ ও আমলকীর মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী
নিমপাতার গুড়ো এক ভাগ, কাচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে সেটা দুইভাগ, গুকনো আমলকী তিনভাগ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে । এই মিশ্রণ থেকে একগ্রাম মাত্রায় নিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে এলার্জি দুর হবে।
চিকিৎসা-2
খুব ছোট বয়সে এলার্জি হতে দেখা যায় না। যে বয়স থেকে শুক্রবহ স্রোত শরীরে সক্রিয় হতে থাকে তখন থেকেই এই রোগ প্রকাশ পেতে থাকে।
এক্ষেত্রে উচ্ছে করোল্লা রস করে দুবেলা দু-চামচ করে খেতে হবে। তাহলে আর এলার্জির ভয় থাকবে না।
চিকিৎসা -3
এক ধরনের এলার্জি হয় তাতে সারা শরীরে মশা কামড়ানোর মত ফুলে ওঠে এবং চুলকাতে থাকে। এই ক্ষেত্রে পঞ্চাশ মিলিগ্রাম তামাক পাতা গুড়ো করে তিন ঘন্টা অন্তর পানি সহ দুবার বা তিনবার খেলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-4
বেলপাতার রস গোল মরিচ চুর্ণ সহ খেলে এলার্জি নিবারিত হয়। তাতে অর্শ ও কামলা রোগেরও উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-5
আমলকী চুর্ণ ষাটগ্রাম লৌহ চুর্ণ ত্রিশ গ্রাম যষ্ঠিমধু চুর্ণ ষোল গ্রাম একত্রে মিশিয়ে আমলকীর রসের সাথে সাতদিন ঢাকনা দিয়ে রোদের তাপে শুকিয়ে নিতে হবে। এই রস ঘি ও মধু সহ খাবারে আগে খেতে হবে। এতে এলার্জি ভাল হবে এবং ভবিষ্যৎও এলার্জি হবে না।
চিকিৎসা-6
জামীর লেবুর রস সকাল দুপুর ও সন্ধ্যাবেলা পান করলে অম্লরোগ ও পিত্ত ঘটিত রোগ প্রশমিত হয়।
চিকিৎসা-7
কুলেখাড়া, কুমুল, সজিনাছাল, ও উইমাটি গোমুত্রে পেষণ করে তারপর আগুন সামান্য গরম করে শরীরের মালিশ করতে হবে । এতে শরীরের চাকা চাকা ফেলা ও চুলকানি নিবারিত হবে।
বন্ধুরা এলার্জির যন্ত্রণা যে কতোটা তীব্র তা শুধুমাত্র ভুক্তোভুগীরাই জানেন। যন্ত্রণাদায়ক এই এলার্জির কারণে খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় অনেক প্রিয় খাবারও। বন্ধুরা আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এই এলার্জিকে চিরতরে বিদায় করতে পারি।
বন্ধুরা আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে এলার্জি কে চিরতরে বিদায় করবেন।
কয়েক ভাবে এলার্জির চিকিৎসা করা যায়
চিকিৎিসা – 1
কিছু খাওয়ার পর দেহে চাকা চাকা হয়ে ফুলে ওঠে, লাল হয়, এক্ষেত্রে নিমপাতা, হলুদ ও আমলকীর মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী
নিমপাতার গুড়ো এক ভাগ, কাচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে সেটা দুইভাগ, গুকনো আমলকী তিনভাগ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে । এই মিশ্রণ থেকে একগ্রাম মাত্রায় নিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে এলার্জি দুর হবে।
চিকিৎসা-2
খুব ছোট বয়সে এলার্জি হতে দেখা যায় না। যে বয়স থেকে শুক্রবহ স্রোত শরীরে সক্রিয় হতে থাকে তখন থেকেই এই রোগ প্রকাশ পেতে থাকে।
এক্ষেত্রে উচ্ছে করোল্লা রস করে দুবেলা দু-চামচ করে খেতে হবে। তাহলে আর এলার্জির ভয় থাকবে না।
চিকিৎসা -3
এক ধরনের এলার্জি হয় তাতে সারা শরীরে মশা কামড়ানোর মত ফুলে ওঠে এবং চুলকাতে থাকে। এই ক্ষেত্রে পঞ্চাশ মিলিগ্রাম তামাক পাতা গুড়ো করে তিন ঘন্টা অন্তর পানি সহ দুবার বা তিনবার খেলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-4
বেলপাতার রস গোল মরিচ চুর্ণ সহ খেলে এলার্জি নিবারিত হয়। তাতে অর্শ ও কামলা রোগেরও উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা-5
আমলকী চুর্ণ ষাটগ্রাম লৌহ চুর্ণ ত্রিশ গ্রাম যষ্ঠিমধু চুর্ণ ষোল গ্রাম একত্রে মিশিয়ে আমলকীর রসের সাথে সাতদিন ঢাকনা দিয়ে রোদের তাপে শুকিয়ে নিতে হবে। এই রস ঘি ও মধু সহ খাবারে আগে খেতে হবে। এতে এলার্জি ভাল হবে এবং ভবিষ্যৎও এলার্জি হবে না।
চিকিৎসা-6
জামীর লেবুর রস সকাল দুপুর ও সন্ধ্যাবেলা পান করলে অম্লরোগ ও পিত্ত ঘটিত রোগ প্রশমিত হয়।
চিকিৎসা-7
কুলেখাড়া, কুমুল, সজিনাছাল, ও উইমাটি গোমুত্রে পেষণ করে তারপর আগুন সামান্য গরম করে শরীরের মালিশ করতে হবে । এতে শরীরের চাকা চাকা ফেলা ও চুলকানি নিবারিত হবে।
Friday, October 12, 2018
মেহেদি পাতার ঔষুধি গুনাবলি
পায়োরিয়া রোগে :
মেহেদি পাতা তুলে এনে 3 কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ করতে বসান। আধা কাপ পানি অবশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ছেকে নিয়ে, তার সাথে কিছুটা খয়ের গুড়া করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর সেটা দাতের মাড়িতে লাগালে পায়োরিয়া রোগ সেরে যাবে।
কানে পুঁজ হলে:
মেহেদি পাতার রস করে কানে 2 ফোটা করে কয়েকদিন দিলে কানের পুজ সেরে যায়।
চুল রং করতে:
মেহেদি প্রাকৃতিকভাবে রঙিন করে চুল। ধূসর চুল রং করতে ব্যবহৃত হয় মেহেদি। আবার কালো চুলের রং আরও কালো করতেও মেহেদির জুড়ি নেই।
চুলের গোড়া মজবুত করতে:
মেহেদি চুলের গোড়া শক্ত করে চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে। তবে খুব ঘন ঘন মেহেদি লাগাবেন না। এতে চুল রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে :
মেহেদি চুলে নিয়ে আসে জৌলুস। মেহেদির সঙ্গে ডিম ও তেল মিশিয়ে চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল হবে ঝলমলে ও সুন্দর।
মুখ ও গায়ের চামড়া কুচকালে :
যদি কারও গায়ের চামড়া অকালে কুচকে যায় বা ঢিলে হয়ে ঝুলে যায়, সে ক্ষেত্রে ঘিয়ে মেহেদি পাতার রস মিশিয়ে গায়ে বা মুখে মাখলে এ দোষ থাকবে না।
কাঁধে ব্যথা হলে:
কাঁধে ব্যথা হলে বা বেদনা হলে মেহেদি পাতার রস নিয়ে সরিষার তেলে মিশিয়ে কাধে বেদনার স্থানে মালিশ করবেন। ব্যথা কমে যাবে।
চুল পড়লে :
মেহেদি পাতার রস ও একটি হরিতকী থেতো করে এক সাথে আধাপোয়া পানিতে অথবা 2 কাপ পানিতে সিদ্ধ করুন। সিকিকাপ পানি অবশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ছেকে নিন। এই রস সপ্তাহে 2 দিন মাথায় মাখুন চুল পড়া বন্ধ হবে।
Thursday, March 15, 2018
মাথা ব্যথা কমার যাদুকরি ঔষুধ দেখুন
মাথা থাকলে যে মাথা ব্যথা হবে এটাই স্বাভাবিক। সারাদিন কাজের পর বাড়ি এসে দেখলেন আপনার মাথাটি ততক্ষণে ধরে গিয়েছে।মাথা যন্ত্রণায় ছিঁড়ে যাচ্ছে, কিন্তু মাথা ব্যথা নিয়েই করে ফেলতে হল সব কাজ। অনেকে মাথা ব্যথা হলেই চটপট নানারকম পেনকিলার খেয়ে ফেলেন কোনো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই। যখন তখন পেনকিলার খেয়ে ফেলার ‘সুফল’ আজ না হলেও পরে একদিন বুঝতে পারবেন ঠিকই। আর আমাদের আজকালকার যা জীবনযাত্রার ধারা, তাতে স্ট্রেস, টেনশন তো এড়াতে পারবেনই না। মাইগ্রেন, সাইনাসও আজকাল ঘরে ঘরে। ফলে মাথা ধরাও থাকবে আপনারই সাথে। তাহলে কি উপায়? আসুন জেনে নেওয়া যাক তারই কয়েকটা।
মাথা ব্যথা সম্পকে আরো জানতে ভিডিও টি দেখতে পারেন
মস্তিষ্কে ‘ফিল গুড’ কেমিক্যাল সেরাটোনিনের অভাব হলে অনেক সময় মাইগ্রেন জাঁকিয়ে বসতে পারে। ভিটামিন বি মস্তিষ্কে এই সেরাটোনিন উৎপাদনে বড় ভূমিকা নেয়। ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স নামে পরিচিত তা মাথায় রক্ত চলাচল বাড়ায়। ভিটামিন বি-২ মাইগ্রেনকেও কমায়। স্টাডি থেকে জানা গেছে দিনে ৪০০ মিলিগ্রাম করে ভিটামিন বি যদি আপনি খান তাহলে মাথা ব্যথার ক্ষেত্রে উপকার পেতে পারেন। তাছাড়া চীজ, আমন্ড, তিল ইত্যাদি ভিটামিন বি যুক্ত খাবার রোজ বেশী করে খাবার অভ্যেস করুন।
আদা
মাথা ব্যথার আরেকটা অমোঘ ওষুধ হল আদা যা মাথা ব্যথা থেকে আপনাকে প্রায় নিমেষে মুক্তি দিতে পারে। মস্তিষ্কের রক্তবাহের প্রদাহ কমিয়ে আদা আপনার মাথা ব্যথা কমায়। আর যেহেতু আদা পরিপাকে সাহায্য করে, তাই মাইগ্রেনের সময় যে বমিভাব হয়, আদা তাকেও কমায়। মাথা ব্যথা করলে আদা দিয়ে চা করে তো খেতে পারেনই, তাছাড়া সমান পরিমাণ আদা ও পাতিলেবুর রস একসাথে মিশিয়ে খান। উপকার পাবেন।মাথা ব্যথা সম্পকে আরো জানতে ভিডিও টি দেখতে পারেন
পিপারমেন্ট তেল
মাথা ব্যথা করলে কপালে পিপারমিন্ট তেল লাগিয়ে দেখুন। তাড়াতাড়ি আরাম পাবেন। পিপারমিন্ট তেলের সুন্দর গন্ধ মাথার জমে যাওয়া রক্তবাহে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। পিপারমিন্টের তেল ত্বককে ঠাণ্ডা করে রিফ্রেশ করে ও এতে থাকা মেন্থল কপালে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে মাথা ব্যথার থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়া পেশীর সংকোচনে বাধা দিয়ে পিপারমিন্ট তেল মাথা ধরাকে কমিয়ে দেয়।ম্যাগনেশিয়াম
মাথা ধরার একেবারে মোক্ষম ওষুধটি হল এই ম্যাগনেশিয়াম। সাইনাস, মাইগ্রেনের মতো সিরিয়াস মাথা ব্যথার অসুখ যদি আপনার থেকে থাকে, তাহলে সেসব থেকে কিন্তু মুক্তি মিলতে পারে এই ম্যাগনেশিয়ামেই। ম্যাগনেসিয়াম ট্যাবলেট তো খেতে পারেনই, পেনকিলারের থেকে সবদিক থেকেই তা নিরাপদ। ম্যাগনেসিয়াম ‘ব্রেন সিগনালিং’ যা ‘কর্টিকাল স্প্রেডিং ডিপ্রেশন’ নামে পরিচিত, যা মাথা ব্যথার সময় দেখার ও অনুভুতির তফাৎ ঘটিয়ে দেয়, তাকে আটকায়। ফলে মাথা ব্যথার সম্ভাবনা কমে। দিনে ২০০-৬০০ মিলিগ্রাম করে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খেতে পারলে দেখবেন ঘন ঘন মাথা ব্যথার প্রবণতা অনেক কমে গেছে। বেশী করে ফাইবার যুক্ত খাবার খান। আর বিনস, হোল গ্রেন জাতীয় খাবার, বাদাম, ব্রকোলি, ও সবুজ পাতাওয়ালা শাক খান। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, চকোলেট, মাংস, কফিতেও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।ভিটামিন বি
মস্তিষ্কে ‘ফিল গুড’ কেমিক্যাল সেরাটোনিনের অভাব হলে অনেক সময় মাইগ্রেন জাঁকিয়ে বসতে পারে। ভিটামিন বি মস্তিষ্কে এই সেরাটোনিন উৎপাদনে বড় ভূমিকা নেয়। ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স নামে পরিচিত তা মাথায় রক্ত চলাচল বাড়ায়। ভিটামিন বি-২ মাইগ্রেনকেও কমায়। স্টাডি থেকে জানা গেছে দিনে ৪০০ মিলিগ্রাম করে ভিটামিন বি যদি আপনি খান তাহলে মাথা ব্যথার ক্ষেত্রে উপকার পেতে পারেন। তাছাড়া চীজ, আমন্ড, তিল ইত্যাদি ভিটামিন বি যুক্ত খাবার রোজ বেশী করে খাবার অভ্যেস করুন।
দারচিনি
মাথা ধরা কমাতে দারচিনিকে ‘মিরাকল’ ওষুধ বলা হয়। মাথা ব্যথা করলে দারচিনি গুঁড়ো করে জল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে কপালে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পরে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন মাথা ব্যথা জাস্ট ভ্যানিশ হয়ে গেছে।ল্যাভেন্ডার তেল
ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েলের সুন্দর কিন্তু মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। মাইগ্রেনের ব্যথাতেও ল্যাভেন্ডার তেল উপকারী। তুলোয় অল্প ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল নিয়ে নাকের কাছে এনে গন্ধ শুঁকুন। তাছাড়া ফুটন্ত জলে ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে ভাপও নিতে পারেন। বা বাদাম তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কপালে মালিশও করতে পারেন। দেখবেন কেমন আরাম পান
তুলসী
তুলসী অ্যানালজেসিক হিসেবে কাজ করে। তুলসীর তেল পেশীকে রিল্যাক্সে সাহায্য করে। টেনশন বা পেশী শক্ত হয়ে যদি মাথা ব্যথা করে আপনার, তাহলে তুলসীর তেল আপনার কাজে লাগবে। তিন বা চারটে তুলসীপাতা দিয়ে চা বানিয়ে খান। চিনির বদলে মধু দিন। দেখবেন ফল পাচ্ছেন। এছাড়া আপনি কাঁচা তুলসীপাতা শুধু চিবিয়েও খেতে পারেন। দেখবেন কাজ হচ্ছে।বরফ
বরফ কিন্তু সমস্ত রকম প্রদাহকে দূর করে। তাছাড়া বরফের ঠাণ্ডাভাব ব্যথার অনুভুতিকে মরিয়ে দেয়। তাই মাথা ব্যথা করলে ফ্রিজ থেকে বরফ বার করে ন্যাকড়ায় বেঁধে কপালে ঘষুন। আরামও পাবেন। মাথা ব্যথাও ভ্যানিশ হয়ে যাবে।Thursday, March 1, 2018
পেটের চর্বি কমার ব্যায়াম | এক মাসে পেটে চর্বি শেষ
পেটের অতিরিক্ত চর্বিতে পছন্দের জামাটাই পরতে পারছেন না? একটু কষ্ট করুন, আর রোজ সক্কাল সক্কাল উঠে না হয় এই ব্যায়ামগুলো করে ফেলুন। একমাসে দেখবেন ভুঁড়ি ভ্যানিশ!
একটু বেশী কয়েকদিন ভালো-মন্দ খেলেন কি রক্ষে নেই। আপনার তলপেটে জমতে শুরু করলো ফ্যাট। আর ভুঁড়ি যদি একবার উঁকি মারতে শুরু করে, তাহলেই কিন্তু বিপদ। ভাবুন তো, আপনার এক আলমারি ভর্তি অতো যে প্রিয় জামাকাপড়, একটাও পরতে পারবেন না। আর তাছাড়া বেঢপ ভুঁড়িতে কিন্তু আপনার স্টাইলেরও একদম বারোটা বেজে যাবে।
তাছাড়া ডায়েট কন্ট্রোল তো অনেক করলেন। এবার নাহয় ডায়েট কন্ট্রোলের সাথে সাথে হালকা ব্যায়াম করতেও শুরু করুন। তবেই না আপনার পেটের চর্বি কমবে তাড়াতাড়ি! তা কোন কোন ব্যায়াম করবেন পেটের চর্বি কমাতে বুঝতে পারছেন না তো? আজকের আর্টিকলে রইলো তারই খোঁজ-খবর।
১. ক্রাঞ্চেস
আপনার পেটের চর্বি যদি সহজে আর খুব তাড়াতাড়ি কমাতে চান, তাহলে ট্রাই করুন ক্রাঞ্চেস। সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই দেখবেন আগের মতো স্লিম অ্যান্ড সেক্সি কোমর ফিরে পেয়েছেন।
পদ্ধতি
১. মাটিতে একটা ম্যাট পেতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের পাতা মাটিতে রাখুন। বা ছবির মতো ৯০ ডিগ্রি কোণ করেও রাখতে পারেন।
২. এবার হাত দুটো মাথার পেছনে ছবির মতো করে রাখুন। বা বুকের ওপরও রাখতে পারেন।
৩. এবার জোরে শ্বাস নিয়ে কোমরটাকে হালকা করে মাটি থেকে ওপরে তুলুন, তারপর নিশ্বাস ছেড়ে দিন।
৪. আবার নর্মাল পোজিশনে আসুন। জোরে শ্বাস নিয়ে একইভাবে আবার করুন।
৫. প্রথমে ১০ বার করুন। তারপর দুটো সেটে ১০ বার করে আস্তে আস্তে সময় বাড়ান।
রোজ সকালে উঠে নিয়ম করে মিনিট পাঁচেক সময় দিয়ে এই ক্রাঞ্চেস করুন। পেটে চাপ পড়ে দেখবেন সব ফ্যাট নিমেষে বার্ন হয়ে যাবে। আর বেশী তাড়াহুড়ো কিন্তু করবেন না। তাহলে ঘাড়ে চাপ পড়ে ব্যথা হতে পারে।
২. টুইস্ট ক্রাঞ্চেস
নর্মাল ক্রাঞ্চেসের পর আপনি কিন্তু এই টুইস্ট ক্রাঞ্চেস ট্রাই করতেই পারেন। এতেও কিন্তু পেটে চাপ পড়ে, ফলে পেটের চর্বি খুব তাড়াতাড়ি বার্ন হয়।
পদ্ধতি
১. মাটিতে শুয়ে আপনার হাত দুটো মাথার পেছনে রাখুন। নর্মাল ক্রাঞ্চের মতোই হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের পাতা মাটিতে রাখুন।
২. এবার ডান কাঁধ তুলে আস্তে আস্তে বাঁ দিকে ঘুরুন, এইসময় আপনার শরীরের বাঁ দিক যেন মাটিতেই থাকে। একইভাবে আবার বাঁ কাঁধ তুলে আস্তে করে ডান দিকে ঘুরুন। এভাবেই টানা ১০ বার করুন।
রোজ সকালে উঠে এটা দুটো সেটে ১০ বার করে করুন। আর হ্যাঁ, নিয়ম করে করতে কিন্তু ভুলবেন না।
৩. বাই-সাইকেল ব্যায়াম
পেটের চর্বি কমাতে চাইলে সাইক্লিং করুন। আর সাইক্লিং যদি না করতে পারেন, তাহলে ঘরে বসে করে ফেলুন এই বাই-সাইকেল ব্যায়াম। দেখবেন দারুণ উপকার পাবেন।
পদ্ধতি
১. মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। এরপর ক্রাঞ্চেসের সময় হাত যেমন করে রাখেন, সেরকম করেই হাত রাখুন।
২. এবার বাঁ পা-কে দূরে রেখে ডান হাঁটুকে বুকের কাছে আনুন। এরপর ডান পা-কে দূরে রেখে বাঁ হাঁটুকে বুকের কাছে আনুন। এইভাবে সাইক্লিং করার মতো করে যান।
৩. রোজ সকালে উঠে অন্য ব্যায়ামের সাথেই এই বাই-সাইকেল ব্যায়ামও মিনিট পাঁচেক করুন। ভুঁড়ি ভ্যানিশ হতে কিন্তু বেশী দেরী হবে না।
৪. রোলিং প্ল্যাঙ্ক ব্যায়াম
পেটের চর্বি কমিয়ে আপনার পেটকে যদি টোনড আর শেপে আনতে চান, তাহলে এই রোলিং প্ল্যাঙ্ক ট্রাই করুন।
পদ্ধতি
১. উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। তারপর হাঁটু আর কনুইয়ের ওপর ভর দিন।
২. ঘাড়কে শিরদাঁড়ার সাথে এক লাইনে রাখবেন। এরপর হাঁটুকে আস্তে আস্তে ওপরে তুলুন গোড়ালিতে ভর দিয়ে। হাঁটু দুটো কিন্তু একসাথে জুড়ে রাখবেন। ছবির মতো করে করুন।
৩. এটাই প্ল্যাঙ্ক পোজ। এই পোজিশনে ৩০ সেকেন্ড ধরে থাকুন।
এবার পালা রোলিং প্ল্যাঙ্কের।
১. পাশ ফিরে শুয়ে পড়ুন।
২. ডান কনুই আর ডান পায়ের ওপর ভর দিন। আপনার কনুই যেন আপনার কাঁধের সাথে লম্বভাবে থাকে। আর বাঁ পা যেন ডান পায়ের ওপরে থাকে।
৩. হাঁটু সোজা করে রাখবেন। আপনার শরীরের পেছনের অংশ যেন মাটিতে না ঠেকে।
৪. এভাবে ৩০ সেকেন্ড থাকুন। আস্তে আস্তে সময় বাড়ান। চেষ্টা করুন ২ মিনিট থাকার। এরপর অন্যদিকের সাথেও ট্রাই করুন। রোজ নিয়ম করে করতে কিন্তু ভুলবেন না।
তবে এটা কিন্তু খুব কঠিন আর ভারী একটা ব্যায়াম। তাই সাবধানে করুন। আর খুব চাপ লাগলে করবেন না।
৫. বেন্ডিং সাইড টু সাইড
সহজে পেটের চর্বি কমাবেন? তাহলে এই সোজা ব্যায়ামটা আপনার মাস্ট ট্রাই হবেই।
পদ্ধতি
১. সোজা হয়ে হাত দুটো দু’দিকে রেখে দাঁড়ান।
২. পা মাটিতে সোজা করে রেখে শরীরকে ডান দিকে যতদূর সম্ভব বেঁকান, যতক্ষণ না পর্যন্ত কোমরে হালকা চাপ লাগে। আপনার ডান হাত যেন আপনার কোমরে থাকে। বাঁ হাত ওপরে তুলে রাখবেন ছবির মতো। এভাবে ১৫ সেকেন্ড থাকুন।
৩. আবার নর্মাল অবস্থায় এসে সোজা হয়ে দাঁড়ান। তারপর আবার বাঁ দিকে বেঁকুন। ১৫ সেকেন্ড থাকুন ওই অবস্থায়। আস্তে আস্তে সমস্যা না হলে কিন্তু সময় বাড়াতে পারেন অনায়াসে। আর রোজ নিয়ম করে না করলে কিন্তু কোনো উপকারই পাবেন না।
তাহলে বলে দিলাম পেটের চর্বি কমানোর জন্য দারুণ সহজ পাঁচটি ব্যায়াম। এবার কিন্তু কষ্ট করে সাত সকালে উঠে আপনাকে আর জিমে যেতে হবে না। নিজেকে খানিক সময় দিন। একমাসের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আপনার স্বপ্নের স্লিম অ্যান্ড ট্রিম, টোনড পেট। আর তারপর? দেখবেন আপনার সেক্সি ফিগারের রহস্য সব্বাই জানতে চাইছে।
Tuesday, February 20, 2018
মুখের কালো দাগ দুর করার গাছান ঔষুধ
ছোট ছোট মুখের কালো দাগের কারণে অনেকই দেখতে ভালো দেখায় না। এসব কালো দাগ মুখ থেকে সহজে যায় না। অনেক দামি দামি ক্রিম ব্যবহার করে এর ফল ভাল পাওয়া যায় না। আজ আমি আপনাদের বলবো কিভাবে মুখের কালো দাগ দুর করবেন গাছান ঔষুধের মাধ্যমে।
চন্দন কাঠ : মুখের দাগ দুর করত চমৎকার কাজে দেয় চন্দন কাঠ। চন্দন কাঠ পানিতে বা গোলাপ জ্বলে মিশিয়ে ব্যবহার দুই সাপ্তাহ ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
আলু: মুখের কালো দাগ দুর করতে আলু অসাধারণ ফল দেয়। আলুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। তার পর শুকিয়ে গেল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখব খুব তাড়াতাড়ি মুখের কালো দাগ দুর হবে।
হলুদ : উজ্জ্বলতা বাড়াতে হলুদ একটি চমৎকার উপাদান। এক চামদ হলুদের গুড়া, সামান্য লেবুর রস ও দুধ মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু বার ব্যবহার করলে ভাল পাওয়া যাব।
আনারস: আনারস মুখের কালো দাগ দুর করতে ভাল ফল দেয়। আনারসের রস মুখে লাগিয়ে নিন। 20 মিনিট রাখার পর মুখ ভাল ভাবে ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারের করলে কার্যকরী ফল দেখতে পাবন।
তরমুজ: এক টুকরা তরমুজের রস মুখের কালো দাগের উপর দুই তিন মিনিট ঘষতে থাকুন। সপ্তাহে দুই তিন বার ব্যবহারের ভাল ফল দেখতে পাবেন।
শসা : মুখের উজ্জবলতা ও আর্দ্রতা বজায় রাখতে শসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। কয়েকটি শসার টুকরো নিয়ে একটি পেষ্ট তৈরি করে তাতে সামন্য মধু ভাল করে মিশিয়ে মুখে লাগান। কয়েকদিনের মধ্যে ভাল ফল পাবেন।
মধু ও দুধ: মধু ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে কাল দাগের উপর 10 মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর মুখ ভাল ভাবে ধুয়ে ফেলুন। কয়েক দিন ব্যবহারের ফলে মুখে কালো দাগ সম্পূর্ণ মুছে যাবে।
অ্যালোভেরা : এ্যালোভেরা রস মুখের দাগের উপর আলতো ভাবে মালিশ করুন। প্রতিদিন মালিশ করলে কিছু দিনের মধ্যেই মুখের কারো দাগ মুছে যাবে।
পোস্ট টি ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
মধু ও দুধ: মধু ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে কাল দাগের উপর 10 মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর মুখ ভাল ভাবে ধুয়ে ফেলুন। কয়েক দিন ব্যবহারের ফলে মুখে কালো দাগ সম্পূর্ণ মুছে যাবে।
অ্যালোভেরা : এ্যালোভেরা রস মুখের দাগের উপর আলতো ভাবে মালিশ করুন। প্রতিদিন মালিশ করলে কিছু দিনের মধ্যেই মুখের কারো দাগ মুছে যাবে।
পোস্ট টি ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Subscribe to:
Posts (Atom)